+8801771 207 607 araftrip@gmail.com

Login

Sign Up

After creating an account, you'll be able to track your payment status, track the confirmation and you can also rate the tour after you finished the tour.
Username*
Password*
Confirm Password*
First Name*
Last Name*
Birth Date*
Email*
Phone*
Country*
* Creating an account means you're okay with our Terms of Service and Privacy Statement.
Please agree to all the terms and conditions before proceeding to the next step

Already a member?

Login

Login

Sign Up

After creating an account, you'll be able to track your payment status, track the confirmation and you can also rate the tour after you finished the tour.
Username*
Password*
Confirm Password*
First Name*
Last Name*
Birth Date*
Email*
Phone*
Country*
* Creating an account means you're okay with our Terms of Service and Privacy Statement.
Please agree to all the terms and conditions before proceeding to the next step

Already a member?

Login
+8801771 207 607 araftrip@gmail.com

Login

Sign Up

After creating an account, you'll be able to track your payment status, track the confirmation and you can also rate the tour after you finished the tour.
Username*
Password*
Confirm Password*
First Name*
Last Name*
Birth Date*
Email*
Phone*
Country*
* Creating an account means you're okay with our Terms of Service and Privacy Statement.
Please agree to all the terms and conditions before proceeding to the next step

Already a member?

Login

কীভাবে ওমরাহ আদায় করবেন? জেনে নিন পূর্নাঙ্গ নিয়মাবলী

ধর্মপ্রাণ প্রতিটি মুসলমান ভাই বোনদের জীবনে একটা আশা হলো পবিত্র কাবা শরিফ জিয়ারত করা। তাই কাবা শরিফ জিয়ারত করার সুযোগ হলে হাতছাড়া করার তো কোনো প্রশ্নই আসে না। তবে জিলহজ মাস ব্যতীত অন্য যে কোনো সময় আপনি কাবা শরিফ জিয়ারত করলে ও যাবতীয় নির্দিষ্ট কিছু কাজ করলে তা হজ্জ নয় বরং ওমরাহ হিসেবে বিবেচিত হবে৷ হজ্জের সময় ছাড়া যে কোনো সময় ওমরাহ আদায় করা যায়৷ আর রাসুলুল্লাহ (স.) আমাদেরকে বেশি বেশি ওমরাহ আদায় করার নির্দিশনা দিয়েছেন৷ ওমরাহ কথাটির অর্থ হলো পরিদর্শন করা বা সাক্ষাৎ করা। অর্থাৎ পবিত্র কাবা ঘর পরিদর্শন করা ও অন্যান্য কাজ নিয়মমাফিক ভাবে সম্পন্ন করাকে ওমরাহ বলা হয়। 

অনেকেই হয়তো ওমরাহ আদায়ের সঠিক নিয়মকানুন জানেন না। আর সঠিক ভাবে সকল নিয়মকানুন না জেনে ওমরাহ আদায় করতে গেলে আমাদের বিভিন্ন রকম ভুল ত্রুটি হতে পারে। তাই ওমরাহ আদায়ের প্রতিটি কাজ এখানে ধারাবাহিক ভাবে উল্লেখ করা হলো। সবগুলো ধাপ অনুসরণ করে আপনি নির্ভুল ভাবে ওমরাহ আদায় করতে পারবেন। 

ওমরাহ এর প্রধান কাজ সমূহ

পূর্নাঙ্গ ভাবে ওমরাহ আদায়ের জন্য আমাদের প্রধানত চারটি কাজ করতে হবে। ধারাবাহিক ভাবে প্রধান চারটি কাজ শেষ হলে ওমরাহ সম্পন্ন হবে। এর মধ্যে দুইটি কাজ ফরজ এবং দুইটি ওয়াজিব। 

ফরজ কাজ সমূহ:

১. ইহরাম পরিধান করা

২. তাওয়াফ করা

এই কাজ দুটি অবশ্য করণীয়। ওমরাহ এর ফরজ কাজ ইচ্ছাকৃত ভাবে হোক কিংবা অনিচ্ছাকৃত ভাবে হোক, কোনো ভাবে একটি কাজ বাদ পড়লে ওমরাহ আদায় হবে না। 

ওয়াজিব কাজ সমূহ:

১. সাঈ করা

২. মাথা মুন্ডন করা বা চুল ছোট করা

ওয়াজিব কাজ গুলো ইচ্ছাকৃত ভাবে না করলে ওমরাহ আদায় হবে না। কিন্তু অনিচ্ছাকৃত ভাবে না করা হলে ওমরাহ আদায় হবে। তবে এজন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে কুরবানি দিতে হবে। 

১. ইহরাম পরিধান করা 

ওমরাহ এর প্রথম কাজ হলো ইহরাম পরিধান করা। মিকাত (কাবা শরিফে পৌঁছানোর আগে নির্দিষ্ট সীমানা) অতিক্রম করার আগে ইহরাম পরিধান করতে হবে। ইহরাম পরিধান করা বলতে ওমরাহ পালনের জন্য নির্দিষ্ট সেলাইবিহীন পোশাক পরিধান করাকে বোঝায়। ইহরাম পরিধান করার আগে ফরজ গোসলের নিয়মে গোসল করা সুন্নত। যদি গোসল করা সম্ভব না হয় তাহলে ওজু করে নিতে হবে। তাছাড়াও আপনাকে সম্পূর্ণ ভাবে পাক পবিত্র হয়ে ইহরাম পরিধান করতে হবে। যদি প্রয়োজন হয় হাত ও পায়ের নখ কোটে নিতে হবে, দাঁড়ি ও গোফ ছেটে নিতে হবে, চুল কেটে নিতে হবে। এরপর শতভাগ পবিত্রতা নিশ্চিত করে দুই রাকআত নফল নামাজ আদায় করতে হবে। তারপর ইহরাম এর জন্য পোশাক পরিধান করতে হবে। নামাজ আদায় করা সম্ভব না হলে পবিত্রতা অর্জন করে সরাসরি ইহরাম পরিধান করতে হবে। পুরুষদের জন্য নির্ধারিত সেলাইবিহীন দুই টুকরো কাপড় পরিধান করে ইহরাম বাঁধতে হবে। এক টুকরো শরীরের নিচের অংশের জন্য এবং এক টুকরো কাপড় শরীরের ওপরের অংশ আবৃত করার জন্য। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে তারা মানাসই যে কোনো ঢিলেঢালা সাধারণ পোশাক পরিধান করবে। ইহরাম পরিধান করে পুরুষ তাদের মাথা ও মুখ অনাবৃত রাখবে এবং মহিলারা মুখমন্ডল এবং হাতোর কব্জি পর্যন্ত অনাবৃত রাখবে। 

ইহরাম পরিধান করার পরে ওমরাহ এর জন্য নিয়ত করতে হবে। এক্ষেত্রে এই দোয়াটি পাঠ করতে পারেন-

“আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল ওমরতা ফা-ইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিন্নি।”

অর্থ : “হে আল্লাহ! আমি ওমরাহ আদায়ের ইচ্ছা করছি, আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।”

নিয়ত করে আবার এই দোয়াটি পাঠ করুন-

“লাব্বাইক আল্লাহুম্মা ওমরতান”

অর্থ: “হে আল্লাহ, ওমরাহকারী হিসেবে আপনার দরবারে হাজির।”

এরপর তলবিয়া পাঠ করতে করতে তাওয়াফ এর দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তাওয়াফ এর আগ পর্যন্ত অনবরত তলবিয়া পাঠ চালিয়ে যেতে পারবেন। 

তলবিয়া: “লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হাম্দা ওয়াননি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাকা।”

অর্থ: “আমি হাজির হে আল্লাহ,আমি উপস্থিত, আপনার ডাকে সাড়া দিতে আমি হাজির। আপনার কোন অংশীদার নেই। নিঃসন্দেহে সমস্ত প্রশংসা ও সম্পদ সমূহ আপনার এবং এর একচ্ছত্র আধিপত্য আপনার। আপনার কোন অংশীদার নেই।”

পুরুষদের উচ্চস্বরে তলবিয়া পাঠ করতে হবে এবং মহিলারা মনে মনে তলবিয়া পাঠ করতে করতে তাওয়াফ এর দিকে এগিয়ে যাবে। 

ইহরাম বাঁধার পরে নিষিদ্ধ কাজ সমূহ

ইহরাম বাঁধার পরে বেশকিছু কাজ থেকে মুসুল্লি দের বিরত থাকতে হবে। এই সময়ে অনেক হালাল কাজও হারাম বলে বিবোচিত হয়। প্রথমত সেলাই করা কাপড় পরিধান করা যাবে না (পুরুষদের ক্ষেত্রে) এবং পুরো পা আবৃত থাকে এমন জুতা পরিধান করা যাবে না৷ পাতলা স্যান্ডেল পড়তে হবে যাতে পায়ের পাতা অনাবৃত থাকে। চুল, দাঁড়ি, নখ কাটা যাবে না। চুলে বা দাঁড়িতে চিরুনি ব্যবহার করা যাবে না৷ এতে চুল দাঁড়ি ছিড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷ কোনো ধরনের পাপ কাজে লিপ্ত হওয়া যাবে না। যৌন উত্তেজনা মূলক কোনো কাজ করা যাবে না, এই ধরনের কোনো কথাও বলা যাবে না এমনকি ইচ্ছাকৃত ভাবে চিন্তাও করা যাবে না। স্ত্রী সংগম থেকে বিরত থাকতে হবে। কোনো ধরনের সাবান, সুগন্ধি বা তেল ব্যবহার করা যাবে না। সামান্য কোনো ছোট পোকামাকড় বা জীব (মশা, মাছি, পিপড়া) মেরে ফেলা যাবে না। কোনো ধরনের পশুপাখি শিকার করা যাবে না। যুদ্ধে লিপ্ত হওয়া যাবে। তার পাশাপাশি সাধারণত যে কোনো হারাম ও নিষিদ্ধ কাজ থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে৷ 

২. তাওয়াফ করা

কাবা শরিফের নিকট পৌঁছে কোনো প্রকার সময় নষ্ট না করে সাথে সাথে তাওয়াফ শুরু করতে হবে। কাবা শরিফের চারিদিকে ঘুরে ঘুরে কাবা শরিফ জিয়ারত করাকে তাওয়াফ বলা হয়। তবে তাওয়াফ শুরু করার আগে পবিত্র হয়ে নিতে হবে। অর্থাৎ সুযোগ অনুযায়ী অযু অথবা গোসল করে নিতে হবে৷ তাওয়াফ করার সময় পুরুষদেরকে ইজতেবা করতে হয়। অর্থাৎ ডান কাঁধ খালি রেখে কাপড় পরিধান করতে হয়৷ ডান হাতের নিচ থেকে কাপড় ঘুরিয়ে নিয়ে ডান কাঁধের ওপরে উঠিয়ে দিতে হবে, একে ইজতেবা বলে৷ এই অবস্থাতেই তাওয়াফ সম্পন্ন করতে হবে। তাওয়াফ শুরু করতে হবে হাজরে আসওয়াদ থেকে। হাজরে আসওয়াদে চুমু খোয়ে বা স্পর্শ করে, যদি তাও সম্ভব না হয় তাহলে হাত দিয়ে ইশারা করে তাওয়াফ শুরু করতে হবে। এই সময়ে পড়তে হবে, “বিসমিল্লাহী আল্লাহু আকবার”। এরপর ডানদিক থেকে হাঁটা শুরু করতে হবে৷ কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করার সময় রুকনে ইয়ামানির সামনে পৌঁছালে হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন এবং সেই সাথে তাকবির ও তাসবিহ পাঠ করতে থাকবেন৷ ভীড়ের মধ্যে রুকনে ইয়ামানি স্পর্শ করা সম্ভব না হলে হাত দিয়ে ইশারা করে তাসবিহ পাঠ করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন। কাবা শরিফ একবার প্রদক্ষিণ করে আবার হাজরে আসওয়াদ এর সামনে এসে হাত ইশারা করে আবার পড়তে হবে, “বিসমিল্লাহী আল্লাহু আকবার বলে”। এভাবে সাতবার কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রে তাওয়াফ করার সময় রমল করতে হবে। অর্থাৎ প্রথম তিন বার কাবা শরিফ প্রদক্ষিণ করার সময় ছোট ছোট পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটতে হবে। আর পরবর্তী চারবার স্বাভাবিক ভাবে হাঁটতে হবে। এই তাওয়াফ এর বিশেষ পদ্ধতিকে রমল বলে৷ মহিলাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম নেই, তারা স্বাভাবিক ভাবেই তাওয়াফ করবে৷ তাওয়াফ করার সময় যার যার ইচ্ছামতো আমল পাঠ করতে থাকবে৷ তাওয়াফের জন্য নির্দিষ্ট কোনো আনল নেই।

প্রদক্ষিণ শেষ করে মাকামে ইব্রাহীমের পিছনে দুই রাকাআত সালাত আদায় করতে হবে৷ এই সালাত আদায়ের বিশেষ নিয়ম রয়েছে। দুই রাকআত সালাতের প্রথম রাকআতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা কাফিরুন পাঠ করতে হবে। আর শেষ রাকআতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা ইখলাস পাঠ করতে হবে। 

সালাত শেষ করে জমজম কূপের পানি পান করতে হবে৷ তাওয়াফ করার স্থানের চারপাশে ড্রাম ভর্তি জমজম কূপের পানি রয়েছে। সেখান থেকে পানি সংগ্রহ করে তা দাঁড়িয়ে পান করতে হবে৷ পানি পান করার সময় এই দোয়া পাঠ করতে হবে- 

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফি’আ, ওয়ারিযক্বাও ওয়াসি’আ, ওয়াশিফাআম মিন কুল্লি দা’ঈ।” 

অর্থ: “হে আল্লাহ, আমাকে উপকারী জ্ঞান দান করুন। পর্যাপ্ত রিজিক দান করুন। সব রোগ থেকে আরোগ্য দান করুন।”

এভাবেই আপনার তাওয়াফ সম্পন্ন হবে। 

৩. সাঈ করা 

ওমরাহ এর ফরজ কাজগুলো আদায় হলে ওয়াজিব কাজ শুরু করতে হবে। ওমরাহ এর প্রথম ওয়াজিব কাজ হলো সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে সাঈ করা। মানে সাফা ও মারওয়াতা পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে ৭ বার হাঁটা। সাফা পাহাড় থেকে সাঈ করা শুরু করতে হবে। পবিত্র কাবা ঘরের পাশেই শাফা ও মারওয়া পাহাড়ের অবস্থান। তাই জমজমের পানি পান করে সাফা পাহাড়ে উঠতে হবে এবং এখান থেকে সাঈ করা শুরু করতে হবে৷ সাফা পাহাড়ের ওপরে উঠে সাঈ শুরু করার জন্য এই দোয়াটি পাঠ করবেন – “ইন্নাস সাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন শায়া ইরিল্লাহ”। এরপর কিবলার দিকে মুখ করে দুহাত তুলে দোয়া করতে থাকবেন৷ এটি দোয়া কবুলের উপযুক্ত সময়৷ তাই আপনার মনের যতো কষ্ট, ইচ্ছা, আকাঙ্খা আছে তা আল্লাহর দরবারে তুলে ধরুন। আল্লহ তাআলা চাইলে আপনার ওপর তার নেক দৃষ্টি দান করতে পারেন। দোয়া করা শেষ হলে সাঈ শুরু করতে হবে৷ অর্থাৎ সাফা পাহাড় থেকে মারওয়া পাহাড়ের দিকে হাঁটা শুরু করতে হবে। এই সময় পড়তে হবে, “বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারীকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুওয়া আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদির।” এরপর মারওয়া পাহাড়ে উঠে আবার কিবলার দিকে মুখ করে দোয়া করতে হবে। সাফা থেকে মারওয়া আবার মারওয়া থেকে সাফা এভাবে সাতবার সাঈ করতে হবে। দুই পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে দুটো সবুজ বাতি দিয়ে কিছুটা পথ চিহ্নিত করা আছে৷ এই সবুজ বাতির কাছে আসলে যতোটা সম্ভব জোড়ে হাটতে হবে অথবা দৌঁড়াতে হবে৷ তবে কারো অসুবিধা হয় এমন ভাবে হাটা কিংবা দৌঁড়ানো যাবে না। বাকি পথটুকু স্বাভাবিক ভাবেই হেটে অতিক্রম করতে হবে। সবুজ বাতি চিহ্নিত স্থানে পৌঁছে পড়তে হবে, “রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়াআনতাল আ’আজ্জুল আকরাম”। এই দোয়াটি প্রতিবার সাঈ করার সময়ই পাঠ করতে হবে৷ এভাবে পালাক্রমে সাঈ করে মারওয়া পাহাড়ে গিয়ে তা শেষ হবে। সাঈ করার সময় প্রত্যেকে যার যার ইচ্ছামতো আমল পাঠ করতে থাকবে৷ 

৪. মাথা মুন্ডন করা বা চুল ছোট করা 

ওমরাহ এর সর্বশেষ কাজ মাথা মুন্ডানো বা চুল ছোট করা। পুরুষদের ক্ষেত্রে মাথার চুল মুন্ডন করে ফেলতে হবে অথবা কেটে ছোট করে ফেলতে হবে। তবে যা-ই করা হোক না কোন তা সমগ্র চুলেই করতে হবে৷ তবে চুল ছোট করার থেকে মাথা মুন্ডান করাই ভালো। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে তারা চুলের অগ্রভাগ থেকে হাতের আঙ্গুলের এক কর পরিমাণ চুল কেটে ফেলবে৷ এই কাজের মাধ্যমেই আপনার ওমরাহ এর সকল কার্যক্রম শেষ হবে। আল্লাহ তাআলা আপনার ওমরাহ কবুল করুক। 

শেষকথা

আশাকরি ওমরাহ এর সকল নিয়ম কানুন সম্পর্কে ইতোমধ্যে বুঝতে পেরেছেন। আপনার ওমরাহ পালনের ইচ্ছ খুব শীঘ্রই পূরণ হবে এই দোয়া রইলো। আল্লাহ আমাদের সকলকে পবিত্র হজ্জ ও ওমরাহ পালন করার তৌফিক দান করুক। আমিন।

Leave a Reply

Proceed Booking